কামরাঙ্গার উপকারিতাঃ বিশেষ আকার
স্বাদের অনেকের পছন্দের ফল কামরাঙ্গা।গ্রামের অনেক বাড়ির আনাচে কানাচে দেখা যায় এই কামরাঙ্গা গাছ।সবুজ ও হলুদের মিশ্রণে
বাহারী ফলটির চাহিদা আমাদের দেশেও।ঔষধী গুণ সমৃদ্ধ এ ফলটি একদিকে
যেমন পূরণ করে আমাদের শরীরের পুষ্টি তেমন প্রতিরোধ করে বিভিন্ন রোগ।সাধারণত টক মিষ্টি স্বাদযুক্ত দু’ধরণের
কামরাঙ্গা পাই আমরা।এতে ভিটামিন ‘এ’ অল্প পরিমাণে
থাকলেও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান উলেখ্যযোগ্য পরিমাণে থাকে।কামরাঙ্গায় ভিটামিন ‘সি’ এর পরিমাণ
আম,আনার্স,আঙ্গুরের
চেয়ে বেশি।এতে আয়রণের পরিমাণ কাঠাল,পাকা পেপে,লিচ,কমলালেবু
ও ডাবের পানির
চেয়েও বেশী।
এতে থাকে এলজি-ক এসিড,যা খাদ্য নালীর(অন্তের)ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।কামরাঙ্গার পাতা ও কচি ফলের রসে রয়েছে ট্যানিন,যা রক্তক্ষরণ বন্ধ করে।কামরাঙ্গা ত্বক মসৃণ করে।এর পাতা ও ডগার গুড়া খেলে জলবসন্ত ও বক্রকৃমি নিরাময় হয়।পটের ব্যাথায় কামরাঙ্গা খেলে উপকার পাওয়া যায়।শুকনো কামরাঙ্গা জ্বরের জন্য খুবই উপকারী।0২গ্রাম কামরাঙ্গার গুড়া পানির সাথে মিশিয়ে রোজ একবার খেলে অশ্ব রোগে উপকার পাওয়া যায়।কামরাঙ্গা শীতল ও টক।তাই ঘাম কফ ও বাতনাশক হিসাবে কাজ করে।তবে অধিক পরিমাণ কামরাঙ্গা খেলে ক্ষতির সম্ভবনা ও রয়েছে।তাই এর খারাপ এড়িয়ে চলতে খালি পেটে কখনও কামরাঙ্গা খাওয়া যাবে না।যাদের কিডনীর চিকিৎসা চলছে তারা কামরাঙ্গা খাবে সাবধানের সাথে।তবে অপকারের চেয়ে উপকার বেশী হওয়ায় বিশেষ স্বাদের এ ফল খাওয়া উচিৎ।কেননা মৌসুমে এ ফলগুলো নিজস্ব এ গুণগুলো সকলের শরীরের জন্য অধিকাংশ ক্ষেত্রে উপকারি।
এতে থাকে এলজি-ক এসিড,যা খাদ্য নালীর(অন্তের)ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।কামরাঙ্গার পাতা ও কচি ফলের রসে রয়েছে ট্যানিন,যা রক্তক্ষরণ বন্ধ করে।কামরাঙ্গা ত্বক মসৃণ করে।এর পাতা ও ডগার গুড়া খেলে জলবসন্ত ও বক্রকৃমি নিরাময় হয়।পটের ব্যাথায় কামরাঙ্গা খেলে উপকার পাওয়া যায়।শুকনো কামরাঙ্গা জ্বরের জন্য খুবই উপকারী।0২গ্রাম কামরাঙ্গার গুড়া পানির সাথে মিশিয়ে রোজ একবার খেলে অশ্ব রোগে উপকার পাওয়া যায়।কামরাঙ্গা শীতল ও টক।তাই ঘাম কফ ও বাতনাশক হিসাবে কাজ করে।তবে অধিক পরিমাণ কামরাঙ্গা খেলে ক্ষতির সম্ভবনা ও রয়েছে।তাই এর খারাপ এড়িয়ে চলতে খালি পেটে কখনও কামরাঙ্গা খাওয়া যাবে না।যাদের কিডনীর চিকিৎসা চলছে তারা কামরাঙ্গা খাবে সাবধানের সাথে।তবে অপকারের চেয়ে উপকার বেশী হওয়ায় বিশেষ স্বাদের এ ফল খাওয়া উচিৎ।কেননা মৌসুমে এ ফলগুলো নিজস্ব এ গুণগুলো সকলের শরীরের জন্য অধিকাংশ ক্ষেত্রে উপকারি।


No comments:
Post a Comment